Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

Title
শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্র সৎসঙ্গ আশ্রম (আশ্রম-মন্দির)
Location
হেমায়েতপুর ইউনিয়নের হেমায়েতপুর গ্রামে
Transportation
পাবনা সদর থানার হেমায়েতপুর ইউনিয়নের হেমায়েতপুর গ্রামে পাবনা মানসিক হাসপাতাল ও পাবনা মেডিক্যাল কলেজের পাশ্বে শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের সৎসঙ্গ আশ্রমটি অবস্থিত। এটি শহর থেকে মাত্র ২ থেকে ২.৫ কি.মি দূরে পশ্চিমে অবস্থিত। পাবনা শহর থেকে অটোরিক্সা/রিক্সা/মোটরযান যোগে এখানে যাতায়াত করতে হয়।
Details

 

শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্র আশ্রম

পাবনা সদর থানার  হেমায়েতপুর ইউনিয়নের হেমায়েতপুর  গ্রামে পাবনা মানসিক হাসপাতাল ও পাবনা মেডিক্যাল কলেজের পাশ্বে©শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের সৎসঙ্গ আশ্রমটি অবস্থিত। অনুকূল চন্দ্রের পিতা ছিলেন হেমায়েতপুর গ্রামের শ্রী শিবচন্দ্র চক্রবর্তী এবং মাতা ছিলেন শ্রী যুক্তা মনমোহিনী দেবী। সৎসঙ্গ আশ্রমটি প্রথমে সাদামাঠা বৈশিষ্টে নির্মিত হয়েছিল; এতে কোন উল্লেখযোগ্য স্থাপত্য বৈশিষ্ট পরিলক্ষিত হয়নি। তবে বর্গাকৃতির ভবনটির শীর্ষদেশ চারটি ত্রিভূজ আকৃতির ক্রমহ্রাসমান ছাদে আচ্ছাদিত ছিল। এ মন্দিরের শিখর ক্ষুদ্রাকৃতির কলস ফিনিয়ালে আকর্ষনীয় বৈশিষ্টমন্ডিত ছিল। মন্দিরের পাশেই শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের পূজার ঘর অবস্থিত। এ ক্ষুদ্র ভবনটি গম্বুজবিশিষ্ট এবং ধনুক বক্র কার্নিশ ও গম্বুজের চারকোণে চারটি দৃষ্টিনন্দন শিখর ধারণ করে এক বৈচিত্রময় বৈশিষ্টের অবতারনা করেছে।বত©মানে চতু©দিকে প্রাচীর দিয়ে ঘিরে আবাসিক এলাকার মত করে দিয়েছে আশ্রম কমিটি।

 

শ্রী শ্রী অনুকূল চন্দ্রের পিতা-মাতার স্মৃতিরক্ষার্থে এই আশ্রমটি নির্মিত।আশ্রমের সম্মুখ প্রাসাদে ‘স্মৃতি মন্দির’ কথাটি পাথরের উপরে উৎকীর্ণ করা আছে। অনুকূলচন্দ্র ‘সৎসঙ্গ’ নামে একটি জনহিতকর সংগঠন প্রতিষ্ঠা করে গেছেন। প্রকৃত অর্থে অনুকূল ঠাকুর মানবকল্যাণে তাঁর জায়গা-জমি যথাসর্বস্ব উৎসর্গ করে গেছেন। স্মৃতিমন্দিরটি অন্যান্য ইমারতের তুলনায় এখনো সুসংরক্ষিত অবস্থায় আছে। সম্প্রতি নব নির্মিত সৎসঙ্গ-আশ্রম-মন্দির সমন্বয়ে গঠিত স্থাপত্য নিদর্শনটি সহজেই সবার দৃষ্টি আকর্ষন করে। এখানে শ্রী শ্রী অনুকূল চন্দের জন্ম ও মৃত্যু বার্ষিকীকে কেন্দ্র করে বিরাট অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় । প্রতি বছর এখানে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানসহ, ভারত, নেপাল সহ বিভিন্ন স্থান থেকে লোকজন আসে। ঐ সময় এখানে প্রচুর লোক/অতিথির সমাগম হয়। প্রায় লক্ষাধিকের বেশী লোকের সমাগম হয়ে থাকে। । এ সম্পদের প্রয়োজনীয় মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ আশ্রমের স্থায়ী কমিটির সদস্যরা করে থাকে। সংশ্লিষ্ট বিভাগের মাধ্যমে আরো যদি ব্যবস্থা করা হয় তাহলে আশ্রম এলাকায়  সারা বছরই এখানে দেশী/বিদেশী পর্যটকগণ আসা/যাওয়া করবেন। পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য একটি টুরিষ্ট স্পট হিসেবে বিবেচিত হবে ও সংশ্লিষ্ট খাতে আয়ের পথ সুগম করবে।